নিজস্ব প্রতিবেদক
ফরিদপুরের বিভিন্ন মার্কেট গুলিতে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায় উপড়ে পড়া ভীড়। মনে হয়ে না দেশে কোন অভাব অনটন আছে, মনে হয় না দেশে করোনা মহামারীর প্রভাব আছে ।
স্বাস্থ্যবিধির নিয়ম জানা সত্তেও মানছে না কেউ স্বাস্থ্যবিধি ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিছু দোকান মালিকরা জানান, আমরা কিছু খরিদ্দারদের স্বাস্থ্য বিধির কথা বললে ও অনেক সময় তারা মনক্ষুন্ন হয় । দোকানীদের আশংক্ষা যদি খরিদ্দাররা পণ্য না কিনে চলে যায় ।
এবারের ঈদ বাজারে মহিলা ও শিশু বাচ্চাদের উপস্থিতি বেশি দেখা যাচ্ছে ।
তবে ফরিদপুরের প্রশাসন সব ধরনের নিয়ম মেনে চলার জন্য সাধারন জনগনকে অবগত ও সচেতন করে চলছে ।
অপরদিকে ফরিদপুরের ঐতিয্যবাহী টেপাখোলা গরুর হাটে মঙ্গলবার ( ০৪ ই মে ) বিকেলে সরেজমিনে গেলে দেখা যায় , স্বাস্থ্যবিধির কোন বালাই নাই । স্বাস্থ্য বিধির অবনতি ঘটার মধ্যে সব থেকে বিপদজনক গরুর হাট গুলি তথা এই গরু গুলি ভারতসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ফরিদপুর টেপাখোলা গরুর হাটে বিক্রয় করার জন্য আনা হয় কিন্তু এই গরুর হাটটি ছিল করোনাকালীন সময়ের জন্য বিপদজনক ।
গরুর ক্রেতা বিক্রেতা বেশিরভাগ মানুষের মুখে পরিধান ছিল না মাস্ক ।
এই ব্যাপারে কতিপয় গরু বিক্রেতারা জানান, তারা করোনাকে ভয় পায় না আর মাস্ক পরলে তাদের নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়।