ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুর জেলা পুলিশের এক প্রেস ব্রিফিং আজ বেলা ১১ টায় পুলিশ সুপার কার্যালয় অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জামাল পাশা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আলফাডাঙ্গা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অহিদুজ্জামান ও ঘটনা তদন্তকারী অফিসার দিলীপ কুমার বিশ্বাস।
ঘটনার বিবরণে জানা যায় গত ৩০ এপ্রিল দুপুর অনুমান১:৩০ মিনিটে আলফাডাঙ্গা থানা দিন বাটি গ্রাম সাকিনের জনৈক রফিক মেম্বারের পুকুরে একই গ্রামের বৈশাখী খানম (১৩) গোসল করে আসার পথে আসামি সুমন মোল্লা তাকে পিছন দিক হইতে মুখে গামছা বাদিয়া আমির মিয়ার উঁচু ঘাস খেতে ভিকটিম বৈশাখীকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়।
এতে তার গোপন অঙ্গ দিয়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ শুরু হয় । তখন উক্ত ঘটনাটি তার পরিবারের লোকজনকে জানালে তাকে চিকিৎসার জন্য প্রথম আলফাডাঙ্গা উপজেলা কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে প্রথম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পৌঁছে বিভাগে প্রেরণ করেন।
পেটে মেদ জমার কারণ ও প্রতিকার জেনে নিন..! –
এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গত পয়লা মে নারী শিশু নির্যাতন ধারা ২০০০ এর ৯(১) অনুযায়ী আজ রাত্রে অনুমান ১২:০৫ মি এ উক্ত মামলার পলাতক আসামী মম সুমন মোল্লা , পিতা শের আলী, সাং জাটিগ্রাম, আলফাডাঙ্গাথানা ,পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মাধ্যমে ও গুপ্তচর নিয়োগের মাধ্যমে পার্শ্ববর্তী জেলা গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী থানা দিন ব্যাসপুর বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন আলফাডাঙ্গা থানা দিন বেজিডাঙ্গা ব্রিজের উপর হইতে অফিসার ইনচার্জ অহিদুজ্জামান নেতৃত্বে তদন্তকারী অফিসার এসআই দিলীপ কুমার উক্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করেন।